বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিতে যাওয়া নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া দুইটায় তিনি দুবাই আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌঁছেছেন। এসময় কড়া নিরাপত্তায়
সকালের মধ্যে প্রধান বিচারপতিসহ সব বিচারপতিকে পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। বুধবার (৭ আগস্ট) মধ্যরাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিজের ফেসবুক পোস্টে এ কথা লেখেন তিনি।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চেনেন না, দেশে এমন মানুষ নেই বললেই চলে। তিনি দেশের একমাত্র ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল জয় করেছেন। তার আগেই নিজের কর্মের
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের নবনিযুক্ত আইজি মো. ময়নুল ইসলাম। বুধবার (৭ আগস্ট) বঙ্গভবনে তিনি এই সাক্ষাৎ করেন। এ সময় রাষ্ট্রপতি চেইন অব কমান্ড বজায় রেখে
ধ্বংস চাই না, শান্তি চাই। ছাত্র-তরুণরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তরুণদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে— এ কথা বলেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। বুধবার (৭ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তির মুখোমুখি করিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। আজ বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে এক
ফ্রান্স থেকে আজ নয়, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) দেশে ফিরছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নাম আসা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে জানা গেছে, আগামীকাল
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের বিচারিক কার্যক্রম সীমিত আকারে চলবে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) থেকে সরাসরি কিংবা ভার্চুয়ালি (সুবিধাজনক উপায়ে) বিচারিক কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। গণমাধ্যমে
গণঅভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। সোমবার (৫ আগস্ট) দুপুরে হেলিকপ্টারে করে ভারতের দিল্লিতে আশ্রয় গ্রহণ করেন তিনি। তবে তার এই পতনের আগের রাত অর্থ্যাৎ রোববার রাতে সেনাবাহিনীর
বাংলাদেশের সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো দেশের কাছে আশ্রয় চাননি। যুক্তরাজ্য বা যুক্তরাষ্ট্র তার আশ্রয় চাওয়ার অনুরোধে সাড়া দেয়নি এ ধরনের খবর সত্য নয়। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভিকে দেয়া